জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজগুলোতে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের অনার্স ১ম বর্ষ ভর্তির কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে। এই ভর্তি কার্যক্রমে অংশগ্রহণের জন্য আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে ২১ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখ বিকাল ৪টা থেকে এবং তা চলবে ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখ রাত ১২টা পর্যন্ত। আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ, যা তাদের উচ্চশিক্ষার যাত্রার প্রথম ধাপকে সাফল্যমণ্ডিত করতে সহায়তা করবে।
অনার্স ১ম বর্ষের ভর্তি আবেদন ২০২৫
এই শিক্ষাবর্ষের ভর্তির জন্য প্রার্থীদের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট থেকে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। আবেদন ফরমটি পূরণ করার পর প্রার্থীদের ফরমের একটি প্রিন্ট কপি সংগ্রহ করতে হবে। এই প্রিন্ট কপির সঙ্গে ৭০০ টাকা পরিমাণ আবেদন ফি যুক্ত করে তা নির্ধারিত কলেজে জমা দিতে হবে। ফরম জমাদানের শেষ তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২ মার্চ ২০২৫।
আবেদন করার প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ অনলাইনে হওয়ায় এটি সহজ ও সুবিধাজনক। শিক্ষার্থীদের আর দীর্ঘ সময় লাইনে দাঁড়াতে হবে না। তারা তাদের বাড়ি থেকেই আবেদন করতে পারবেন।
অনার্স ১ম বর্ষের আবেদন ফি ও জমাদানের নিয়ম
প্রাথমিক আবেদন ফি বাবদ ৭০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ফি জমা দেওয়ার জন্য প্রার্থীদের তাদের আবেদন ফরমে উল্লেখিত কলেজে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে গিয়ে জমা দিতে হবে। এই ফি জমা না দিলে আবেদনটি বাতিল বলে গণ্য করা হবে। তাই সময়মতো আবেদন ফি জমা দেওয়ার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ভর্তি কার্যক্রমে প্রার্থীদের SSC ও HSC পরীক্ষার ফলাফলের (জিপিএ) ভিত্তিতে মেধা তালিকা প্রণয়ন করা হবে। প্রতিটি কলেজের জন্য আলাদাভাবে মেধা তালিকা তৈরি করা হবে। তাই শিক্ষার্থীদের জিপিএ এই ভর্তি প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। মেধা তালিকার ভিত্তিতে ভর্তির পরও যদি আসন খালি থাকে, তবে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে পরবর্তী প্রার্থীদের ভর্তির সুযোগ দেওয়া হবে। ভর্তির বিজ্ঞপ্তি এবং পূর্ণাঙ্গ গাইডলাইন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে দুটি লিংক সরবরাহ করা হয়েছে।
- ভর্তির বিজ্ঞপ্তি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
- ভর্তির গাইডলাইন দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
এই লিংকগুলোতে ভর্তির প্রক্রিয়া, প্রয়োজনীয় তথ্য এবং নিয়মাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া আছে। তাই প্রার্থীদের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে, তারা যেন এই লিংকগুলো থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করেন।
অনার্স ১ম বর্ষের ক্লাস শুরুর তারিখ
ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের জন্য ক্লাস শুরু হবে জুলাই ২০২৫ থেকে। প্রতিটি কলেজে তাদের নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী ক্লাস পরিচালিত হবে। প্রার্থীদের জন্য এটি একটি নতুন অধ্যায়ের শুরু, যেখানে তারা তাদের পছন্দের বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করতে পারবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এর অধিভুক্ত কলেজগুলোতে ভর্তির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা মানসম্মত উচ্চশিক্ষার সুযোগ পান। Honours Admission 2025 শিক্ষার্থীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ, কারণ এটি তাদের ভবিষ্যৎ গঠনে সহায়তা করবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজগুলোতে রয়েছে বিভিন্ন বিষয়ে অনার্স ডিগ্রি করার সুযোগ। এই ডিগ্রি অর্জন করার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা কর্মজীবনে প্রবেশের জন্য একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করতে পারবেন।
বর্তমান সময়ে শিক্ষার্থীদের জন্য অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া অনেক বেশি সুবিধাজনক। এটি সময় এবং খরচ সাশ্রয়ী। প্রার্থীরা তাদের নিজ বাসায় বসেই অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন এবং সব তথ্য একত্রিতভাবে দেখতে পারবেন। পাশাপাশি আবেদন প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা বজায় রাখা সম্ভব হয়। এছাড়া অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া শিক্ষার্থীদের দীর্ঘ লাইনে দাঁড়ানোর ঝামেলা থেকে মুক্তি দেয়। এটি সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারের একটি উদাহরণ।
প্রার্থীদের জন্য পরামর্শ
ভর্তি প্রক্রিয়ার সময় প্রার্থীদের কয়েকটি বিষয়ে বিশেষ মনোযোগ দেওয়া উচিত।
প্রথমত, আবেদন ফরমটি সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে এবং সমস্ত তথ্য নিশ্চিত করতে হবে। ফরম পূরণের সময় কোনো ভুল হলে তা ভবিষ্যতে সমস্যার কারণ হতে পারে।
দ্বিতীয়ত, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আবেদন ফি জমা দিতে হবে। সময়সীমার পরে কোনো আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
তৃতীয়ত, মেধা তালিকা প্রকাশের পরে দ্রুত ভর্তির প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা উচিত, কারণ আসন সংখ্যা সীমিত।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজগুলোতে অনার্স কোর্স চালুর উদ্দেশ্য হলো শিক্ষার্থীদের মানসম্মত শিক্ষার সুযোগ প্রদান করা। এ শিক্ষাবর্ষেও প্রার্থীদের জন্য বিভিন্ন নতুন সুযোগ তৈরি করা হয়েছে।
এই ভর্তি কার্যক্রম কেবল শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার দিকেই উদ্বুদ্ধ করবে না, বরং তাদের পেশাগত দক্ষতা বাড়াতেও সহায়তা করবে। তাই সময়মতো আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে এই সুযোগটি কাজে লাগানোর জন্য প্রার্থীদের প্রতি আহ্বান জানানো হচ্ছে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজসমূহে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের অনার্স ১ম বর্ষ ভর্তি কার্যক্রম শিক্ষার্থীদের জন্য একটি বড় সুযোগ। এই ভর্তি কার্যক্রমের মাধ্যমে তারা তাদের স্বপ্ন পূরণের পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে যেতে পারবে। শিক্ষার্থীদের প্রতি পরামর্শ, সময়মতো আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন এবং মেধার ভিত্তিতে নিজেদের জন্য সঠিক সুযোগ বেছে নিন।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এই উদ্যোগ তাদের শিক্ষার মানোন্নয়ন এবং ভবিষ্যৎ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে অনার্স ১ম বর্ষে ভর্তি হওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ তারিখ এবং আবেদন প্রক্রিয়া ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী বছরের ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে আগামী ২১ জানুয়ারি থেকে এবং শেষ হবে ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে। এই ভর্তি প্রক্রিয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এতে প্রতিটি কলেজের জন্য মেধা তালিকা তৈরি করা হবে এবং সেই অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ের আসন বরাদ্দ করা হবে। তাই, যারা অনার্স ভর্তি হতে চান, তাদের জন্য এই তথ্য জানা খুবই জরুরি।
প্রথমে, অনলাইনে প্রাথমিক আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। আবেদন ফরম পূরণের জন্য ২১ জানুয়ারি থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ পর্যন্ত সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। আবেদনকারীদের অবশ্যই একটি প্রিন্ট করা আবেদন ফরমের নির্দিষ্ট স্থানে স্বাক্ষর করতে হবে এবং আবেদন ফি বাবদ ৭০০ টাকা সহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট কলেজে জমা দিতে হবে। এই ফরমটি জমা দেওয়ার সময়সীমা ২২ জানুয়ারি থেকে ২ মার্চ ২০২৫ পর্যন্ত নির্ধারিত করা হয়েছে। প্রাথমিক আবেদন ফরমটি সংশ্লিষ্ট কলেজ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে নিশ্চয়ন করা হবে এবং এর জন্য ২২ জানুয়ারি থেকে ৪ মার্চ ২০২৫ পর্যন্ত সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এবার কথা বলা যাক, ভর্তির জন্য আবেদনকারী প্রার্থীদের যোগ্যতা সম্পর্কে। যারা বাংলাদেশে স্বীকৃত কোনো শিক্ষা বোর্ড বা উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের মানবিক শাখা বা ব্যবসায় শিক্ষা থেকে ২০২১/২০২২ সালের এসএসসি এবং ২০২৩/২০২৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছেন, তাদের যদি মোট জিপিএ ৫.৫০ (৪র্থ বিষয়সহ) হয়, তবে তারা এই ভর্তি কার্যক্রমে আবেদন করতে পারবেন। বিজ্ঞান শাখায় আবেদন করতে হলে প্রার্থীদের এসএসসি পরীক্ষায় ২.৭৫ এবং এইচএসসি পরীক্ষায় ২.৫০ জিপিএ থাকতে হবে, এবং মোট জিপিএ ৬.০০ এর নিচে হওয়া যাবে না।
তবে, যারা বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ড থেকে এইচএসসি (ভোকেশনাল) অথবা ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স পাস করেছেন, তাদের জন্যও ভর্তির সুযোগ রয়েছে। তাদের এসএসসি পরীক্ষায় কমপক্ষে ৩.৫০ এবং এইচএসসি পরীক্ষায় ৩.৫০ জিপিএ থাকতে হবে। তাছাড়া, যারা ২০২১/২০২২ সালের ও-লেভেল পরীক্ষায় তিনটি ‘বি’ গ্রেডসহ এবং ২০২৩/২০২৪ সালের এ-লেভেল পরীক্ষায় একটি ‘বি’ গ্রেডসহ দুইটি বিষয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন, তারাও এই ভর্তি প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন। তবে, তাদেরকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে সরাসরি আবেদন করতে হবে।
এছাড়া, যারা বিদেশে শিক্ষিত তাদের জন্যও সুযোগ রয়েছে। তবে, তাদের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার সমতা নিরূপণ করা হবে এবং তারপর আবেদন গ্রহণ করা হবে। এসব প্রার্থীদেরও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন অফিসে সরাসরি আবেদন করতে হবে।
এবার আসা যাক, ভর্তি প্রক্রিয়া কিভাবে সম্পন্ন হবে। প্রথমে, প্রতি কলেজের জন্য আলাদা আলাদা মেধা তালিকা তৈরি করা হবে। প্রতিটি কলেজের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের বিভাগ অনুযায়ী আসন বরাদ্দ করা হবে। তবে, এক কলেজে এক বিষয়ে একাধিক আবেদনকারী থাকলে, তাদের মেধা তালিকা প্রস্তুত করার জন্য বিভিন্ন শর্ত রয়েছে। এই শর্তগুলো হলো, প্রথমত, এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএর ভিত্তিতে মেধা তালিকা প্রস্তুত করা হবে। এরপর, যদি আরও কিছু প্রার্থী একমাত্র মেধাক্রমে থাকে, তবে তাদের এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার মোট প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে মেধা তালিকা নির্ধারণ করা হবে। সেক্ষেত্রে, বয়সের ভিত্তিতেও মেধাক্রম প্রস্তুত করা হবে।
ভর্তির ফলাফল জানানো হবে এসএমএসের মাধ্যমে। প্রার্থীদেরকে শুধু তাদের Admission Roll দিয়ে NU <space> ATHN লিখে 16222 নাম্বারে পাঠাতে হবে।
ভর্তির আবেদন প্রক্রিয়ায় আরো কিছু ধাপ রয়েছে। প্রার্থীকে প্রথমে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (www.nu.ac.bd/admissions) এ গিয়ে Apply Now (Honours) অপশনটিতে ক্লিক করতে হবে। এরপর, প্রার্থীদের মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষার রোল, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, শিক্ষা বোর্ড এবং পাসের বছর যথাযথভাবে প্রদান করতে হবে। আবেদনকারী যদি ফর্মে ভুল তথ্য দেয় অথবা ছবি পরিবর্তন করতে চান, তবে তারা Applicant Login অপশন থেকে তথ্য সংশোধন করতে পারবেন। তবে, একবার কলেজ কর্তৃক ফরমটি নিশ্চিত হয়ে গেলে, ত্রুটি সংশোধন করার আর সুযোগ থাকবে না।
যে প্রার্থীরা মেধা তালিকায় স্থান পাবেন না কিংবা ভর্তি বাতিল করবেন, তারা শূন্য আসন থাকলে রিলিজ স্লিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে, যেসব প্রার্থীর প্রাথমিক আবেদন ফরম সংশ্লিষ্ট কলেজ কর্তৃপক্ষ দ্বারা নিশ্চয়ন করা হয়নি, তারা রিলিজ স্লিপে আবেদন করতে পারবেন না।
ভর্তির জন্য যে কোনো প্রকার কোটা (মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, আদিবাসী, প্রতিবন্ধী বা পোষ্য কোটায়) আবেদন করতে চাইলে, প্রার্থীদের যথাযথ সনদপত্র সরবরাহ করতে হবে। কোটা সম্পর্কিত তথ্যও ফরম পূরণের সময় সাবধানে দিতে হবে।
শেষ কথা, এই ভর্তি প্রক্রিয়াটি যে কেউ যারা স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীতে ভর্তি হতে চান, তাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ। তবে, ভর্তির নিয়মাবলী ও তারিখ সম্পর্কে সচেতন থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ সঠিক সময়সীমার মধ্যে আবেদন না করলে ভর্তি হতে পারবেন না। তাই, আবেদনকারীদের জন্য এটা জরুরি যে তারা সময়মত আবেদন করে এবং সব তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করেন। ভর্তি বিষয়ে সঠিক তথ্য জানতে শিক্ষা নিউজের ভর্তি ও আবেদন ক্যাটাগরি ঘুরে দেখুন।